Friday, November 19, 2021

৫৮০ বছরের দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ আজ ? কীভাবে দেখবেন ?

৫৮০ বছরের দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ আজ ? কীভাবে দেখবেন ?

 

 

বর্তমান শতাব্দীর সবচেয়ে দীর্ঘতম আংশিক চন্দ্রগ্রহণ হতে যাচ্ছে আজ। গত ৫৮০ বছরের মধ্যে এতো দীর্ঘ সময়ের জন্য চন্দ্রগ্রহণ আর হয়নি।

সূর্য, পৃথিবী এবং চাঁদ যখন একই সরলরেখায় চলে আসে তখনই চন্দ্রগ্রহণ হয়। সূর্য এবং চাঁদের মাঝখানে পৃথিবী চলে আসে। তখন সূর্যের আলো পৃথিবীতে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে চাঁদের উপরে পড়তে পারে না।



চাঁদ যেহেতু সূর্যের আলোয় আলোকিত, সেজন্য সূর্যের আলো পৃথিবীর দ্বারা আটকে গেলে চন্দ্রগ্রহণ হয়।

চন্দ্রগ্রহণের সময় আমরা চাঁদের পিঠে পৃথিবীর ছায়া দেখি।

 

তবে চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদ পুরোপুরি অন্ধকার হয়ে যায় না । পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল ভেদ করে কিছুটা আলো চাঁদের উপর পড়ে। তখন অনেকটা লালচে আকার ধারণ করে।

এবারের চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদের প্রায় ৯৭ শতাংশ পৃথিবীর ছায়া দ্বারা ঢেকে যাবে বলে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন।

 

আংশিক চন্দ্রগ্রহণের হবে ছয় ঘণ্টার বেশি, যেটি গত ৫৮০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে দীর্ঘতম সময়।

আশিংক চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদ অনেকটা লাল আকার ধারণ করবে।

তবে প্রায় পূর্ণ-চন্দ্রগ্রহণ চলবে তিনঘণ্টা আটাশ মিনিট তেইশ সেকেন্ড পর্যন্ত।

বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দুপুর ১টা ১৯ মিনিটে মূল চন্দ্রগ্রহণ শুরু হবে।

এবারের চন্দ্রগ্রহণ সবচেয়ে বেশি দৃশ্যমান হবে উত্তর আমেরিকা থেকে। এছাড়া দক্ষিণ আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং এশিয়া থেকেও কিছুটা দেখা যাবে এ চন্দ্রগ্রহণ।

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, আকাশ পরিষ্কার থাকলে বাংলাদেশে চন্দ্রোদয়ের পর থেকে গ্রহণ শেষ হওয়া পর্যন্ত আংশিক দেখা যাবে।

সেক্ষেত্রে ঢাকা থেকে দেখা যাবে বিকেল ৫টা ১৩মিনিট ৪২ সেকেন্ড থেকে ছয়টা পাঁচ মিনিট ৩০ সেকেন্ড পর্যন্ত।

 

 

https://www.bbc.com/bengali/news-59342337

 

চাঁদ এবং পৃথিবী নিজ নিজ কক্ষপথে চলার সময় সূর্য, পৃথিবী ও চাঁদ যখন একই সরলরেখায় আসে এবং সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে পৃথিবীর অবস্থান হয় তখন পৃথিবীর ছায়া গিয়ে পড়ে চাঁদের ওপর। পৃথিবী থেকে দেখলে কিছু সময়ের জন্য আংশিক অদৃশ্য হয়ে যায় চাঁদ। এই ঘটনাকেই চন্দ্রগ্রহণ বলা হয়।

আরো তথ্য:

জেনে রাখা ভাল :

চন্দ্রগ্রহণ ও সূর্যগ্রহণ এর মধ্যে পার্থক্য:

১. পৃথিবী ও চন্দ্রের মাঝে যখন সূর্য আসে তখন চন্দ্রগ্রহণ হয়।

একইভাবে পৃথিবী ও সূর্যের মাঝে চন্দ্র আসলে সূর্যগ্রহণ হয়।

২. যখন সূর্যগ্রহণ হয় তখন যেটি ঘটে তা হলো, সূর্যকে যা আড়াল করে দেয় সেটি হল চাঁদ। চন্দ্রগ্রহণ হল ঠিক এর বিপরীত অবস্থা।

৩. সূর্যগ্রহণ হয় অমাবত্সায় বা চান্দ্রমাসের শেষ দিন । চন্দ্রগ্রহণ হয় পূর্ণিমায় বা চান্দ্রমাসের ১৪ বা ১৫ তারিখে ।

৪. সূর্যগ্রহণ দিনের বেলায় টেলিস্কোপে সানফিল্টার লাগিয়ে পর্যবেক্ষণ করতে হয় ।

অপর দিকে চন্দ্রগ্রহণ রাতের বেলা খালি চোখে দেখা যায় ।

কিভাবে চন্দ্রগ্রহণ দেখবেন?

সূর্যগ্রহণের মতো চন্দ্রগ্রহণ দেখতে কোনও আলাদা সতর্কতার প্রয়োজন নেই। খালি চোখেই এই গ্রহণ দেখা যেতে পারে। তাতে চোখের ক্ষতির কোনও আশঙ্কা নেই। তবে টেলিস্কোপের সাহায্যে এই গ্রহণ দেখলে নিঃসন্দেহে গ্রহণের সৌন্দর্য আরও তীব্র ভাবে ধরা পড়বে।

https://www.bau.ac/2020/07/blog-post.html

 

Tuesday, July 20, 2021

১৪৪২ হিজরীর ঈদুল আযহা ২ দিন দেশ  অনুযায়ী আলাদাভাবে পালিত হলো

১৪৪২ হিজরীর ঈদুল আযহা ২ দিন দেশ অনুযায়ী আলাদাভাবে পালিত হলো

 

সৌদি আরব'সহ বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে আজ উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা। মহামারির কারণে বছরও কিছুটা সাদামাটা উদযাপন। বিভিন্ন দেশে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের জামাতে অংশ নেন মুসল্লিরা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত বাংলাদেশিরাও শামিল হন ঈদের আনুষ্ঠানিকতায়। মোনাজাতে বিশ্বশান্তি মহামারি থেকে মুক্তি কামনা করা হয়।




https://www.youtube.com/watch?v=z5Y_8TA15ok

বাংলাদেশের পূর্বে ইন্দোনেশিয়া,মালয়েশিয়া,জাপান,সিঙ্গাপুর ইত্যাদি,

বাংলাদেশের পশ্চিমে সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশ এবং ইউরোপ-আমেরিকার সব দেশ ২০ জুলাই ২০২১ মঙ্গলবার হজের পর পর দিন আজ ঈদুল আযহা পালন করলো । কাল বুধবার মোতাবেক ২১ জুলাই ২০২১ বাংলাদেশ ঈদুল আযহা পালন করবে ।

অর্থাৎ ১৪৪২ হিজরীর ঈদুল আযহা ২ দিন দেশ  অনুযায়ী আলাদাভাবে পালিত হলো । অথচ কুরআন ও হাদিস অনুযায়ী হজের পরের দিন একই দিনে সব দেশকেই ঈদ পালন করার কথা । কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন ।

Wednesday, July 14, 2021

১০ জিলহজ ১৪৪২ হিজরী অর্থাৎ ২০ জুলাই ২০২১ তারিখ সোমবার বিশ্বের অধিকাংশ দেশে ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে।

১০ জিলহজ ১৪৪২ হিজরী অর্থাৎ ২০ জুলাই ২০২১ তারিখ সোমবার বিশ্বের অধিকাংশ দেশে ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে।

 

আলহামদুলিল্লাহ ঈদ মোবারক

সৌদি আরবে ঈদুল আজহা ২০ জুলাই ২০২১ তারিখ মঙ্গলবার

পবিত্র ঈদুল আজহা ২০ জুলাই ২০২১ তারিখ (মঙ্গলবার) পালিত হবে - শুক্রবার সৌদি আরবের সুপ্রিম কোর্টের এক সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে

সুপ্রিম কোর্টের ওই ঘোষণায় বলা হয়, সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে জিলহজ মাসের নবচন্দ্র বা হিলাল দৃশ্যমান হয়নি শুক্রবার ছিল সেখানে ছিল ২৯ জিলকদ। নবচন্দ্র দৃশ্যমান না হওয়ায়  ১১ জুলাই ২০২১ তারিক (রোববার)  থেকে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশে জিলহজ মাস শুরু হবে।

সে হিসেবে জিলহজ মাসের তারিখে অর্থাৎ ১৯ জুলাই ২০২১ তারিখ সোমবার হজ অনুষ্ঠিত হবে এবং এর পর দিন
১০
জিলহজ ১৪৪২ হিজরী অর্থাৎ ২০ জুলাই ২০২১ তারিখ সোমবার বিশ্বের অধিকাংশ দেশে ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে।

প্রকাশ থাকে যে, সাধারণত বাংলাদেশ-ভারতসহ কিছু দেশ সৌদি আরবের এক দিন পর মুসলিম ধর্মীয় পর্বাদি সম্পন্ন করে থাকে

 

জমি কিনবেন, নাকি মামলা কিনবেন?

জমি কিনবেন, নাকি মামলা কিনবেন?

 



জমি কিনবেন, নাকি মামলা কিনবেন?

আপনি জানেন কি?

১। আদালতের বেশির ভাগ মামলা কোন না কোন ভাবে জমি-জমা থেকে উদ্ভব?

২। জমি ক্রয়ের পূর্বে আপনার সাবধানতা অবলম্বন জমি ক্রয়ের পর আপনার কিছু করনীয় আপনার কষ্টার্জিত আয়ে কেনা সম্পত্তি রক্ষা করতে আদালতে জমি-জমা সংক্রান্ত মামলা-মোকদ্দমার সংখ্যা কমাতে পারে।

তাই জমি ক্রয়ের পূর্বে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো যাচাই করুনঃ

১। সম্পত্তিতে বিক্রেতার সঠিক মালিকানা আছে কিনা উক্ত সম্পত্তি বিক্রয়ের বৈধ অধিকার তার আছে কি-না তা যাচাই করুন।

বিক্রেতার নিকট থেকে দলিল, খতিয়ান এবং পর্চা নিয়ে পর্যায়ক্রমে রেজিস্ট্রি অফিস, ভূমি অফিস সেটেলমেন্ট অফিসে গিয়ে এগুলোর সঠিকতা যাচাই করুন।

২। সম্পত্তির সর্বশেষ খতিয়ান দাতার নিজ নামে আছে কিনা কিংবা পূর্ব পুরুষের সম্পত্তি হলে, সম্পত্তির সর্বশেষ খতিয়ান পূর্ব পুরুষের নামে আছে কি-না তা যাচাই করুন। কারন সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, ১৮৮২ এর ৫৩সি ধারা মোতাবেক, কোন ব্যক্তি উত্তরাধিকার ব্যতীত অন্যভাবে সম্পত্তির মালিক হয়ে থাকলে, রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ প্রজাস্বত্ব আইন, ১৯৫০ এর অধীন তার নিজ নামে সর্বশেষ খতিয়ান না থাকলে, অথবা উত্তরাধিকার সূত্রে সম্পত্তির মালিক হয়ে থাকলে, তার নিজ নামে বা পূর্ববর্তী নামে সর্বশেষ খতিয়ান প্রস্তুত করা না থাকলে, কোন স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয় করতে পারবে না, যদি অন্য কোন ভাবে বিক্রয় হয়, তবে তা অবৈধ হবে।

বিক্রেতা উত্তরাধিকার সূত্রে সম্পত্তি পেয়ে থাকলে মৃত ব্যক্তির কতজন ওয়ারিশ আছেন, তা ওয়ারিশ সনদ নিয়ে বিক্রেতার প্রতিবেশিকে জিজ্ঞাসা করে যাচাই করুন। ওয়ারিশ হিসেবে প্রাপ্ত সম্পত্তির বেশি বিক্রয় করছেন কিনা যাচাই করুন।

৩। হাল সন পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ আছে কি-না যাচাই করুন। পূর্বেই ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করা থাকলে ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধের দাখিলা বা রশিদটি জাল কিনা তা সংশ্লিষ্ট সহকারী ভূমি উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে যাচাই করুন।

৪। প্রস্তাবিত সম্পত্তির দখল বিক্রেতার আছে কি-না, যাচাই করুন। সম্পত্তিতে বিক্রেতার দখল না থাকলে সে জমি ক্রয় করা সঠিক হবে না।

৫। সম্পত্তিটি খাস কিংবা সরকারি কিনা যাচাই করুন। সরকারী বা খাস সম্পত্তি বিধিবহির্ভূত ভাবে ক্রয়-বিক্রয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

৬। অন্য কোন পক্ষের সাথে বিক্রয় চুক্তি বা বায়না পত্র রেজিস্ট্রি করা আছে কিনা তা যাচাই করুন। সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, ১৮৮২ এর ৫৩বি ধারা অনুযায়ী, বায়নাপত্র বলবত থাকাকালে, বায়নাপত্রের অধীন কোন স্থাবর সম্পত্তি, উক্ত বায়নাপত্র আইনানুগভাবে বাতিল না করে, বায়নাপত্র গ্রহীতা ব্যতীত অন্য কোন পক্ষের নিকট হস্তান্তর করা যাবে না, অন্য কোন ভাবে হস্তান্তর করা হলে তা বাতিল হবে।

৭। ব্যাংক বা কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিকট দায়বদ্ধ কিনা তা যাচাই করুন। কারন সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, ১৮৮২ এর ৫৩ডি ধারা মোতাবেক, বন্ধক-গ্রহীতার লিখিত সম্মতি ব্যতীত কোন নিবন্ধিত বন্ধকী স্থাবর সম্পত্তি পুনঃবন্ধক বা বিক্রয় করা যায় না, এতৎসত্ত্বেও কোন পুনঃবন্ধক বা বিক্রয় করা হলে তা বাতিল হবে।

৮। নাবালকের সম্পত্তি হলে বৈধ অভিভাবক অথবা আদালত কর্তৃক নিযুক্ত অভিভাবকের বিক্রয়ের ক্ষমতা আছে কি-না যাচাই করুন।

৯। হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত সম্পত্তি সরকারের অনুকুলে বাজেয়াপ্ত কিনা যাচাই করুন।

১০। প্রস্তাবিত হস্তান্তর আপাততঃ বলবত অন্য কোন আইনের কোন বিধানের সহিত সাংঘর্ষিক কিনা যাচাই করুন।

১১। জমি বিক্রয়ের জন্য অ্যাটর্নি নিয়োগ করা আছে কি-না তা যাচাই করুন। অ্যাটর্নি নিয়োগ করা থাকলে অ্যাটর্নি ছাড়া মূল মালিকের সম্পাদন গ্রহণযোগ্য নয়। অবশ্য বিধি মোতাবেক পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দলিল বাতিল করে মূল মালিকের সম্পাদনে দলিল রেজিস্ট্রি করা যাবে।

১২। দলিল লেখার জন্য একজন ভাল দলিল লেখকের সহযোগীতা নিন। রেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রির জন্য দলিল দাখিলের পূর্বে দলিলটি ভালভাবে পড়ে নিন। দলিলের গুরুত্বপূর্ণ যায়গাগুলো বার বার পড়ে নিশ্চিত হোন যে, দলিলটি নির্দিষ্ট ফরমেটে আইন বিধি অনুযায়ী লেখা হয়েছে।

জমি ক্রয়ের পূর্বেই সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করুন। মনে রাখবেন, জমি ক্রয়ের পূর্বে আপনার অসাবধানতা বশত আপনি মামলা মোকদ্দমার সম্মুখীন হতে পারেন। হারাতে পারেন আপনার কষ্টার্জিত আয়ে কেনা মূল্যবান জমি। তাই ক্রয়ের পূর্বে ভেবে দেখুন, আপনি মামলা কিনবেন, নাকি জমি কিনবেন। কারণ বিজ্ঞ আদালতের বেশির ভাগ মামলা জমা-জমি সংক্রান্ত।

জমি ক্রয়ের পর আপনার করনীয়ঃ

যে কোন দলিলের মাধ্যমে বা উত্তরাধিকার সুত্রে জমি প্রাপ্তির পর আপনার মালিকানা স্বত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য নিম্নলিখিত কাজগুলো করতে হবেঃ

) দলিল রেজিস্ট্রির পর আমিন দ্বারা জমি মেপে সীমানা নির্ধারণ করে পূর্বের মালিকের কাছ থেকে দখল বুঝে নিন।

) জমিতে আপনার দখল প্রতিষ্ঠার জন্য জমির প্রকৃত ব্যবহার তথা চাষাবাদ, গাছপালা রোপন, ঘরবাড়ি নির্মাণ ইত্যাদি করুন।

) রেজিস্ট্রি অফিস থেকে মূল দলিল পেতে দেরি হলে মূল দলিলের নকল বা সার্টিফাইড কপি সংগ্রহ করুন।

) দলিলের নকল প্রাপ্তির পর দ্রুত সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে আবেদন করে নিজ নামে নামজারি/খারিজ (মিউটেশন) করুন, কারন দখল এবং নামজারি করতে দেরি করলে অসাধু বিক্রেতা আপনার ক্রয়কৃত জমি অন্যত্র বিক্রয় করতে পারে।

) সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে নামজারি হলে, নামজারি খতিয়ান এবং ডি,সি,আর, সংগ্রহ করুন এবং নতুন হোল্ডিং ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করে দাখিলার কপি সংগ্রহপূর্বক সংরক্ষণ করুন।

৬। নিয়মিতভাবে প্রতিবছর ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করুন।

৭। সম্পত্তির মূল মালিক মারাগেলে মৃত ব্যক্তির জীবিত ওয়ারিশগণ সম্পত্তির নিজ নিজ অংশ পৃথকীকরনের জন্য নিজেদের মধ্যেবন্টননামাদলিল প্রস্তুত করে রেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রি এবং ভূমি অফিসে নামজারী করুন। — in Gazipur, Dhaka, Bangladesh.

 

 

 

 

 

 

 

উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তি কিভাবে পাবেন

উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তি কিভাবে পাবেন

 



উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তি কিভাবে পাবেন

কোন হোল্ডিং এর মালিকের মৃত্যুতে (যদি তিনি তার সম্পত্তি নিজ নামে আলাদা হোল্ডিং করে গিয়ে থাকেন) তার উত্তরাধিকারীগণ নিজেদের নাম হোল্ডিং ভূক্ত করার জন্য সহকারী ভূমি কমিশনারের নিকট দরখাস্ত করতে হবে এবং উক্ত দরখাস্তের সাথে সাকশেসন সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) গণের বরাবরে প্রেরিত ভূমি প্রশাসন বোর্ডের ১৮--১৯৮৪ ইং তারিখের ২০-.এস-১৭/৮৪ (১৪০) নং স্মারকের অনুচ্ছেদ অনুযায়ী দরখাস্তকারীকে ম্যাজিষ্ট্রেট/প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা/ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/সংসদ সদস্যের মত জন প্রতিনিধি কর্তৃক প্রদত্ত সাকশেসন সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে। উত্তরাধিকারী আবেদনকারী সাকশেসন সার্টিফিকেট সহ নামজারীর জন্য সহকারী ভূমি কমিশনারের নিকট দরখাস্ত দাখিল করলে ভূমি সহকারী কমিশনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যাচাই করে নামজারীর আদেশ দিবেন। এক্ষেত্রে নতুন কোন হোল্ডিং না খুলে মৃত ব্যক্তির নাম কর্তন করে, ফারায়েজ অনুযায়ী হিস্যা/জমির ভাগ বন্টন করে উত্তরাধিকারীদের নাম পূর্বের হোল্ডিং এর জায়গায় হোল্ডিংভুক্ত করলেই চলবে।