বই গুছিয়ে রাখুন বিষয় অনুযায়ী।
সহজে খুঁজে পেতে হলে বইয়ে লেবেলিং ও ট্যাগ লাগিয়ে নিন।
বিষয় অনুযায়ী আলমারিতে সাবজেক্টের লেবেল লাগিয়ে নিন।
শেলফ থেকে বই নিলে পড়া শেষে শেলফের ঠিক জায়গায় রাখুন।
বুকশেলফের মাপ অনুযায়ী বই রাখুন। গাদাগাদি করে বই রাখবেন না।
বই রাখার সর্বোত্তম পন্থা হলো খাড়া করে রাখা। একটার ওপর আরেকটা রাখলে বাঁধাইয়ের ক্ষতি হতে পারে।
সাজানোর ক্ষেত্রে বই বিষয়ভিত্তিকভাবে সাজানো যেতে পারে। আবার সংগ্রহের সময় বা লেখকের নামানুসারেও সাজানো যেতে পারে।
বইয়ের সংগ্রহটা বড় হয়ে গেলে ক্যাটালগিং পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে। ক্যাটালগিংয়ের সফটওয়্যার ছাড়াও কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে, যেখানে এ ধরনের সেবা বিনা পয়সায় পাওয়া যায়।
দিন যত যায় বইগুলোর বয়সও বাড়ে। অনেক সময় ছিঁড়েও যায়। প্রয়োজনের সময় যদি বইয়ে গুরুত্বপূর্ণ পাতাটি খুঁজে না পান, তবে কেমন লাগবে আপনার কাছে! নিশ্চয়ই প্রিয় বইয়ের জন্য মনটা খারাপ হয়ে যাবে। তাই সময়মতো বইগুলো বাঁধাই করে নিন।
বইয়ের আকার বড় কিংবা বেশি পৃষ্ঠার হলে মোটা মলাটে এক পাশে র্যাকসিন দিয়ে সুন্দর করে বাঁধাই করে নিতে পারেন।
ভারী বই পড়ার সময় বুক কুশন বা রেহালে বই রেখে পড়ুন। এতে বইয়ের স্পাইন ভাঙবে না।
বই উল্টে রাখবেন না বা একেবারে মুড়ে পড়বেন না। এতে বইয়ের বাইন্ডিং ছিঁড়ে যেতে পারে।
বিছানায় শুয়ে বা আধা শোয়া অবস্থায় বই পড়লে যাতে বাঁধাইয়ের কোনো ক্ষতি না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
বই দেওয়া-নেওয়া
কাউকে বই ধার দিলে বইয়ের নাম, যাকে দিচ্ছেন তার নাম, যোগাযোগের ঠিকানা নোট করে রাখুন।
কাউকে বই ধার দিতে হলে নিশ্চিত হয়ে নিন যে তার কাছে বইটি কতটা যত্নে থাকবে।
বই ধার নিলে মলাট দিয়ে ফেরত দেবেন। এতে আপনার সুরুচি প্রকাশ পাবে।
লাইব্রেরির বই পড়তে নিলে লাইব্রেরি কার্ড যত্ন করে রাখুন।
কারও কাছ থেকে বই পড়তে নিলে সময়মতো ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করুন।
খবর বিভাগঃ
টিপস্ এন্ড ট্রিকস্
0 comments: