Monday, November 30, 2020
কিভাবে বই বিবরণী লিখতে হয়?
বই রিভিউ লেখার কিছু টিপস
ভাল লেখক হতে হলে আপনাকে যে সাতটি টিপস মানতে হবে
লেখক হওয়ার একুশ উপায়
Thursday, November 19, 2020
উদ্যান ও নিসর্গ
Wednesday, November 18, 2020
পরবর্তী ইভেন্ট
শিক্ষা ও বিজ্ঞান গবেষণায় বরাদ্ধ
Sunday, November 15, 2020
রূপগঞ্জের কুলাদি বিলের সৌন্দর্য
আমি আকাশ দেখি : পর্ব-২
জলজ উদ্যান
বাংলাদেশি উদ্যান
বুড়িচংয়ের ছয়গ্রামে হেমন্তেও সৌন্দর্য বিলাচ্ছে সাদা শাপলা ফুল
Saturday, November 14, 2020
ভিডিও অ্যাস্ট্রোনমি
সাহিত্যের জন্য নিসর্গ
শিলগুরি করিডোর
আজারবাইজানের নতুন মানচিত্র
আজারবাইজানের যুদ্ধ জয়
Thursday, November 12, 2020
মনোযোগ বাড়াতে সাজান পড়ার টেবিল
সেলফোনের ব্যাটারির যত্ন নিন
কিবোর্ড দীর্ঘ দিন সচল রাখুন
কলমের কালির দাগ দূর করার উপায়
বই বুক শেলফে রাখার টিপস্
Wednesday, November 11, 2020
টেংরাগিরি অভয়ারণ্য
টেংরাগিরি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য বা টেংরাগিরি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য বাংলাদেশে অবস্থিত একটি অভয়ারণ্য। এর স্থানীয় নাম ফাতরার বন ও অনেকের কাছে পাথরঘাটার বন কিংবা হড়িণঘাটার বন নামে পরিচিত। ২০১০ সালের ২৪ অক্টোবর এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। সুন্দরবনের পর এটিই দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্বাসমূলীয় বনাঞ্চল ৪০৪৮.৫৮ হেক্টর জমি নিয়ে এই বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যটি গঠিত
Tuesday, November 10, 2020
আমি আকাশ দেখি : পর্ব-১
অনেকেরই প্রশ্ন জাগে, আকাশে খালি চোখে আমরা কি পরিমান তারা দেখি ?
আকাশে জ্বল জ্বল করা বস্তুগুলোকে আমরা তারা বলে থাকি। সন্ধ্যায় আকাশে ফুটে উঠতে থাকে অসংখ্য তারা। ধীরে ধীরে তারাগুলো আরও বেশি স্পষ্ট হতে থাকে। খালি চোখে বড়জোড় পাঁচ হাজার তারা দেখা যায়। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা
দুরবীন দিয়ে দেখেন লক্ষ লক্ষ তারা। যারা তারাভরা আকাশের আলোকচিত্র নিয়ে কাজ করেন তারা বলেন তারার সংখ্যা কোটি কোটি।
তারা আছে অনেক রকমের। কোনটির আলো আছে। কোনটির নেই। যাদের আলো আছে তাদের আমরা নক্ষত্র বলি। আমাদের সূর্য হলো নক্ষত্র। তার আলো আছে। তার আলোর হতে আমরা আলো পাই।
বিজ্ঞানীরা বলেন এক লিখে বারটা শূণ্য লিখলে যে সংখ্যা হয় তার সমপরিমান নক্ষত্র নিয়ে একটা গ্যালাক্সি হয়।
নক্ষত্রগুলোকে কেন্দ্র করে বেশ কিছু তারা ঘুরে, তাদের বলা হয় গ্রহ। আমাদের পৃথিবী সূর্যেরই একটি গ্রহ। কারণ পৃথিবী সূর্যের চার দিকে ঘুরে। আমরা যে গ্যালাক্সিতে বাস করি তার নাম মিল্কিওয়ে। কারণ সূর্য মিল্কিওয়ের অংশ।
মিল্কিওয়ে নাম করণের পেছনে একটা কারণ আছে। বলা হয়- মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি যা গ্রীক দেবী হেরা-র বুকের দুধ হতে সৃষ্টি হয়েছে। তার শিশু ছেলে দেবতা হারকিউলিস-কে দুধ খাওয়ানোর সময় তার দুধ আকাশে পড়ে যেয়ে এই গ্যালাক্সি সৃষ্টি হয়েছে। প্রাচীন গ্রীক পুরাণে এই কথাই লেখা আছে। মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি ২০০ হতে ৪০০ বিলিয়ন নক্ষত্রের সমাবেশ। আমাদের সূর্য হলো এই মিল্কিওয়ে গ্রালাক্সির একটি নক্ষত্র। ১০০ কোটি-তে ১ বিলিয়ন হয়। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে এই গ্যালাক্সিতে কত নক্ষত্র আছে। সাধারণত ১ লিখে ১২ টা শূণ্য লিখলে যত সংখ্যা হয় ঠিক সেই পরিমান নক্ষত্র থাকে একটা গ্যালাক্সিতে। আর নক্ষত্রের সাথে ঘুরে গ্রহ। আর গ্রহের সাথে ঘুরে উপগ্রহ। সুতরাং এই বিষয়টা নিয়ে ভাবতে গেলে আর পড়াশোনা করতে গেলে একটা সময় জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনাটা একটা নেশার মতো মনে হবে।